ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২, ১৩ মে ২০২৫, ১৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিল্প-সাহিত্য

দৈনন্দিন জীবনে রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রেরণার উৎস: কে এম খালিদ

ফিচার রিপোর্টার | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩:২৫, মে ৮, ২০২১
দৈনন্দিন জীবনে রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রেরণার উৎস: কে এম খালিদ

ঢাকা: ‘আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রেম-বিরহ, আনন্দ-বেদনা, আশা-নিরাশা, সুখ-দুঃখ, সংকট-সাফল্যে রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রেরণার উৎস। তাই এ করোনাকালেও রবীন্দ্রনাথ আমাদের কাছে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক।

শনিবার (৮ মে) কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ তার বাণীতে এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যকে সমগ্র বিশ্বে পরিচিত করেছেন। বাংলা সাহিত্যের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে তার পদচারণা নেই। বাঙালির অস্তিত্ব ও সংস্কৃতির সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ওতপ্রোতভাবে মিশে আছেন। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিতেই আমরা তার রচিত ‘এসো হে বৈশাখ’ গানটির মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করে নিই।

তিনি বলেন, বাঙালির চিন্তা, চেতনা ও অনুভূতিকে সার্থকভাবে প্রতিফলিত করে বলেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটিকে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মর্যাদা দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যকর্ম বিশেষত কবিতা ও গান বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে নিরন্তর উদ্দীপ্ত রেখেছিল। বাঙালির মানসপটে রবীন্দ্রনাথ সদাই বিরাজমান। তিনি বলে গেছেন সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা।  

কে এম খালিদ তার বাণীতে বলেন, করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের বিস্তার রোধে সরকার আরোপিত বিধি-নিষেধের আওতায় বর্তমানে জনসমাগমপূর্ণ সব অনুষ্ঠান ও কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সেজন্য দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ঘরে বসেই ডিজিটাল পদ্ধতিতে রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকী উদযাপন করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানাই। পরিশেষে রবীন্দ্রনাথের ভাষায় বলতে চাই- ‘নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়, খুলে যাবে এই দ্বার’। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬০তম জন্মবার্ষিকীতে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। আসুন, আমরা সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।

বাংলাদেশ সময়: ১৩২৪ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০২১
এইচএমএস/আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।