ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮২৬ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু। ছবি: সোহেল সারওয়ার

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। সকাল থেকে কেন্দ্রগুলোতে দেখা গেছে ভোটারদের দীর্ঘ সারি।

রোববার (৩০ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে ১৫৬টি কেন্দ্রের এক হাজার ২৫১টি বুথে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।  

ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ছয় প্রার্থী।

 

উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু নৌকা প্রতীক নিয়ে এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সামসুল আলম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত সোনালী আঁশ, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশীদ মিয়া ছড়ি, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী বেলুন ও মনজুরুল ইসলাম ভূঁইয়া রকেট প্রতীক নিয়ে এ আসনের জন্য লড়ছেন।

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব, বিজিবি মোতায়েন থাকবে। এ ছাড়া পুলিশের মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্সও কাজ করবে। নির্বাচন মনিটরিংয়ের জন্য ১৫৬টি কেন্দ্রে বসানো হয়েছে এক হাজার ৪০৭টি সিসিটিভি ক্যামেরা।

তিনি আরও বলেন, ভোটকেন্দ্রের মধ্যে সাধারণ কেন্দ্রগুলোতে ১৬-১৭ জন পুলিশ ও আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ১৭-১৮ জন পুলিশ ও আনসার দায়িত্ব পালন করবেন। পুলিশ এবং এপিবিএনের সমন্বয়ে আট ওয়ার্ডে আটটি মোবাইল ফোর্স থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে চারটি, র‌্যাবের চারটি টিম থাকবে (প্রতি দুই ওয়ার্ডে একটি করে), বিজিবি থাকবে চার প্লাটুন (প্রতি দুই ওয়ার্ডে একটি করে)।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ২৪, ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে চট্টগ্রাম-১০ আসন। এ নির্বাচনে চার লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে দুই লাখ ৪৮ হাজার ৯২৯ জন পুরুষ এবং দুই লাখ ৩৯ হাজার ৬৮০ জন নারী। নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে দায়িত্ব পালনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আইনানুগ নির্দেশনা দেওয়ার জন্য আটজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং দুইজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।  

বাংলাদেশ সময়: ০৮১০ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০২৩ 
এমআর/আরএইচ/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।