ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

ডিসিসি ভোট: ১৩ মেয়রপ্রার্থীসহ প্রতিদ্বন্দ্বী ৭৫৮ জন

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০২২২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০২০
ডিসিসি ভোট: ১৩ মেয়রপ্রার্থীসহ প্রতিদ্বন্দ্বী ৭৫৮ জন

ঢাকা: আসন্ন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনে মেয়র পদে ১৩ জনসহ মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ৭৫৮জন।

বৃস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষে সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাদ্বয় এ তথ্য জানিয়েছেন।

ডিএনসিসি ভোটের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবুল কাসেম জানিয়েছেন, প্রত্যাহার শেষে মেয়র পদে ৬ জন, সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ২৫১ জন এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৭৭ জন অথাৎ তিন পদে মোট প্রতিদ্বন্দ্বী ৩৩৪ জন প্রার্থী।

এ সিটিতে মোট ১২৩ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। এদের মধ্যে সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে রয়েছেন ১২ জন ও সাধারণ ওর্য়াডে ১১১ জন প্রার্থী।

উত্তর সিটিতে মেয়র প্রার্থীরা হলেন- বিএনপির তাবিথ আউয়াল, আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ, পিডিপির শাহীন খান, এনপিপির মো. আনিসুর রহমান দেওয়ান ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির আহম্মেদ সাজ্জাদুল হক।

এদিকে ডিএসসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল ‍বাতেন জানিয়েছেন, প্রার্থিতা প্রত্যাহার শেষে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বীর সংখ্যা ৭ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৩৫ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৮২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী থাকলো। এ নির্বাচনে সাধারণত কাউন্সিলর পদে ১২৫ জন ও সংরিক্ষত কাউন্সিলর পদে ২০ প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

দক্ষিণ সিটির মেয়র প্রার্থীরা হলেন- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস, বিএনপির ইশরাক হোসেন, জাতীয় পার্টির হাজী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন মিলন, ইসলামী আন্দোলনের মো. আবদুর রহমান, এনপিপির বাহরানে সুলতান বাহার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. আকতার উজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লা ও গণফ্রন্টের আব্দুস সামাদ সুজন।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দুই সিটিতে মেয়র, কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ১ হাজার ৩৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে উত্তরে জাপার মেয়র প্রার্থী কামরুল ইসলামসহ ৫০ জনের মতো প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাতিল হয়। এরপর আপিল করে অনেকে প্রার্থিতা ফিলে পেলে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১ হাজার ২৬ জন। সেখান থেকেই ২৬৮ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সংখ্যা দাঁড়ালো ৭৫৮ জন।

বাংলাদেশ সময়: ২১১৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০২০
ইইউডি/ওএইচ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।