ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিনোদন

জীবনের অজানা গল্প বলবেন আলমগীর 

বিনোদন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১২২৫ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০২৪
জীবনের অজানা গল্প বলবেন আলমগীর 

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের জীবন্ত কিংবদন্তিতুল্য চলচ্চিত্রকার আলমগীর একাধারে একজন অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, উপস্থাপক ও কণ্ঠশিল্পী। অভিনেতা আলমগীরের এসব পরিচয় আমাদের সবারই জানা।

কিন্তু নায়ক আলমগীরের ৫২ বছরের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে আছে অনেক অজানা গল্প। সেইসব গল্পের এক বর্ণাঢ্য ক্যানভাস ‘আলমগীর একজনই’।

চলচ্চিত্রের প্রথিতযশা সাংবাদিক আবদুর রহমান-এর সঙ্গে তার বর্ণাঢ্য জীবনের নানান গল্প অকপটে বলেছেন আলমগীর। সেইসবই তুলে ধরা হয়েছে এই অনুষ্ঠানে।  

আবদুর রহমান-এর পরিকল্পনা, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানটি চ্যানেল আইতে প্রচার হবে শুক্রবার রাত ৭টা ৫০ মিনিটে।

প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন আলমগীর। তার আদি নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে। ১৯৭৩ সালে অভিনয়ে এসে ক্যারিয়ারে ২৩০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন এবং বেশকিছু সিনেমাও নির্মাণ করেছেন তিনি।  

১৯৭৩ সালে আলমগীর কুমকুম পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ‘আমার জন্মভূমি’ সিনেমায় প্রথম অভিনয় করেন আলমগীর। এরপর একে একে ‘দস্যুরাণী’, ‘লাভ ইন সিমলা’, ‘মনিহার’, ‘মনের মানুষ’, ‘আগুনের আলো’, ‘সাম্পানওয়ালা’, ‘প্রতিজ্ঞা’, ‘বৌমা’, ‘ভাত দে’, ‘গরীবের বউ’, ‘পিতা -মাতা’, ‘জজ ব্যারিস্টার’, ‘স্ত্রীর মর্যাদা’সহ অসংখ্য আলোচিত ও সুপারহিট সিনেমায় দেখা গেছে তাকে।  

১৯৮৬ সালে কামাল আহমেদ পরিচালিত ‘মা ও ছেলে’ সিনেমাতে অভিনয়ের জন্য প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেব জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান আলমগীর। এরপর ১৯৮৭ সালে ‘অপো’, ১৯৮৯ সালে ‘ক্ষতিপূরণ’, ১৯৯০ সালে ‘মরণের পরে’, ১৯৯১ সালে ‘পিতা মাতা সন্তান’, ১৯৯২ সালে ‘অন্ধ বিশ্বাস, ১৯৯৪ সালে ‘দেশ প্রেমিক’সহ মোট নয়বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন তিনি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননাও পেয়েছেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা।

বাংলাদেশ সময়: ১২২৪ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০২৪
এনএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।