বুধবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে ওই কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে।
প্রথমে কালো মেঘে আকাশ ছেয়ে যায়।

মেঘ।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জুয়েল চৌধুরী জানান, বৈশাখী ঝড়ে তার ইউনিয়নে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। কাঁচা ঘরবাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঝড়ে তার ইউনিয়নে ১৫ কিলোমিটারজুড়ে সৃজিত বাগানের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।তিনি বলেন, করোনার কারণে মানুষ এমনিতে গৃহবন্দি হয়ে খাদ্য সংকটে পড়েছেন। তার উপর এই ঝড় মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়েছে।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসিন রেজা রূপম জানান, আকস্মিক বৈশাখী ঝড়ে ফসলের ক্ষতি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ের কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণ করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৫, ২০২০
এএটি