ঢাকা, সোমবার, ২২ বৈশাখ ১৪৩২, ০৫ মে ২০২৫, ০৭ জিলকদ ১৪৪৬

ইসলাম

জামাতের জন্য প্রস্তুত উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৭:৪০, জুন ২৫, ২০১৭
জামাতের জন্য প্রস্তুত উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ দিনাজপুরে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ। ছবি: মাহিদুল ইসলাম রিপন।

দিনাজপুর :  প্রস্তুত গোর-এ শহীদ ময়দান, উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ মাঠ ও মিনার। রোববার (২৫ জুন) শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেলে সোমবার (২৬ জুন) সকাল ৯টায় এ মাঠেই অনুষ্ঠিত হবে উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত।

রোববার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়,  নামাজের জন্য ঈদগাহ প্রস্তত করতে ধোয়ামোছার কাজ চলছে। মাঠজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে দেড়শ’ মাইক।

বিকেলের মধ্যেই সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা।

এক সঙ্গে ৫ লক্ষ মুসুল্লি এখানে সামিল হতে পারবেন ঈদের জামাতে। জেলাজুড়ে তাই চলছে মাইকিং। মুসুল্লিদের আহবান জানানো হচ্ছে, উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ ময়দানে নামাজে শরিক হওয়ার। দিনাজপুরে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ।  ছবি: মাহিদুল ইসলাম রিপন।

দিনাজপুরে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ। ছবি: মাহিদুল ইসলাম রিপন।

এখানকার ঈদ জামাতে ইমামতি করবেন দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব শামসুল ইসলাম কাশেমী।

দিনাজপুর শহরের গোর-এ শহীদ বড় ময়দানের পশ্চিম অংশে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ নির্মাণ শুরু হয় ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে।

এই ঈদগাহের দেওয়াল জুড়ে গড়া হয় ৫২টি  গম্বুজ। গম্বুজ সারির দু’পাশে তোলা হয় ৬০ ফুট উচ্চতার দু’টি মিনার। মাঝখানেও দু’টি মিনার রয়েছে ৫০ ফুট উচ্চতার। দিনাজপুরে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ।  ছবি: মাহিদুল ইসলাম রিপন।

দিনাজপুরে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ। ছবি: মাহিদুল ইসলাম রিপন।

প্রতিটি গম্বুজে একটি করে একেক রঙের বাতি স্থাপন করা হয়েছে। মাঠের প্রবেশ পথগুলোতে তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের বাহারি গেট।

ঈদগাহ ও মিনার কাজের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের হেড মিস্ত্রি মো. মহসিন আলী বাংলা নিউজকে বলেন,  মাঠ জুড়ে সাদা চুনে জামাতের কাতার সোজা করার দাগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে মাটি ভরাট করে মাঠকে করা হয়েছে সমান। মাঠের সব কাজ বিকেলের মধ্যে সম্পন্ন করে ঈদের নামাজের জন্য প্রস্তুত করা হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৭
জেডএম/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।