ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।
বেলো হরিজন্তের স্তাদিও মিনেইরা
রিও আর সাও পাওলোর মাঝামাঝি পাহাড়ঘেরা এ স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৬২ হাজার ৫৪৭ জন। এর প্রথম প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৬৫ সালে। অবশ্য ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আবারও তাকে সাজানো হয় নতুন করে।

undefined
সমুদ্র সমতল থেকে অন্তত আড়াই হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত স্টেডিয়ামটি। আবহাওয়া প্রধানত গরম ও শুষ্ক প্রকৃতির। রিও থেকে এর দূরত্ব ২৭৮ মাইলের মতো। গড় তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। যদিও জুন ও জুলাই মাসকে ধরা হয় এখানকার ‘শীতকাল’ হিসেবে।

undefined
ঘড়ির সময় গ্রিনিচ মিন টাইম থেকে তিন ঘণ্টা পিছিয়ে। সেমিফাইনালসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এখানে। ঐতিহাসিক এ স্টেডিয়ামটি দুনিয়ার সামনে তুলে ধরার উপযুক্ত করে তুলতে তিন বছরে এর পেছনে ব্যয় হয়েছে প্রায় ২২০ মিলিয়ন পাউন্ড।
শনিবার রাত ১০টায় আর্জেন্টিনা-ইরানের ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে এ স্টেডিয়ামে।
ইচ্ছেঘুড়িতে লেখা পাঠাতে মেইল করো এই মেইলে: ichchheghuri24@gmail.com
** এরিনা ডি সাও পাওলো
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫১ ঘণ্টা, জুন ২১, ২০১৪