চর্চা
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে শরীরচর্চার পাশাপাশি, খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে বাড়তি নজর দেওয়া জরুরি। শরীরচর্চা করছেন, অথচ পরিমিত খাওয়াদাওয়া করছেন
শরীরচর্চা করেন এমন অনেকেই বলে থাকেন যে, রোজ কাঁচা ডিম খাওয়া নাকি ভালো। অনেকে খেয়েও থাকেন। ডিম এমনিতেই সুষম খাদ্য। একটি ডিম থেকে
হার্ট ভালো থাকলে একজন মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে আর কোনো চিন্তাই করার দরকার হয় না। আর এই কারণেই হয়তো এই প্রবাদটির সৃষ্টি হয়েছে,
সুস্থ, সতেজ এবং স্নিগ্ধ ত্বকের জন্য প্রয়োজন বিশেষ যত্ন। কেননা, অনিয়মিত যত্নে ভালো ফল আসে না। আর এর জন্য দামি প্রসাধনের প্রয়োজন নেয়,
শরীরের সুস্থতার জন্যই তো আপনি জিমে যাচ্ছেন। জিমে গিয়েও আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। সেগুলো কী তাহলে চলুন জানি- * প্রতিটি জিমেরই
চারিদিকে গনগনে রোদ দেখেও একরাশ মনখারাপ জড়িয়ে ধরতে পারে অনেকের। আবার ঝুম বৃষ্টিতেও কখন মন খারাপ হয়, কার যে কখন মন খারাপ হয় তা আগে
রূপচর্চার রুটিনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানটি হলো ‘নিম’। স্বাস্থ্যগত গুণাগুণের পাশাপাশি নিম ত্বক এবং চুলের যত্নে অপরিহার্য।
চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। চায়ের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয় না। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়েই আমরা চা পান করে থাকি।
তারকাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে কে না চায় বলুন? তবে তাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে আপনাকে নিয়মিত করতে হবে যোগাসন। কোনো যোগাসন করলে
ঘরে-বাইরে নানা ধরনের কাজ। পরিবারের অন্যদের দায়-দায়িত্ব সামলে নিজেদের জন্য সময় বার করা কঠিন হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই সেই সম্পর্কের
শরীরের যত্ন নিতে অনেকেই ডিটক্স ওয়াটার বা ড্রিংক্স পান করেন। এতে শরীরের মধ্যে জমে থাকা সব বিষাক্ত পদার্থ দূর করে দেয়। এই কারণে
উচ্চ রক্তচাপ অনেক সময়ই নিঃশব্দে বিপদ ডেকে আনে। কম বয়সীদের মধ্যেও ইদানীং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। অনেক সময়ই হার্ট
প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে জিম করে ওজন কমানোর বদলে বাড়িতে যদি ‘জাম্পিং জ্যাক’ করেই ওজন ঝরিয়ে ফেলা যায়, তাহলে আর মন্দ কী! এই
ওজন কমানোর জন্য শরীরচর্চার পাশাপাশি অল্প খাওয়ার প্রবণতাও বেশ লক্ষণীয়। তবে পুষ্টিবিদরা বলছেন, শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, খাওয়ার
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোমের (পিসিওস) জন্য মেয়েদের দুই ওভারিতেই ছোট মুসরদানার আকারে বেশ কিছু সিস্ট থাকে। এর জন্যই অনেকের