ভাঙন
মানিকগঞ্জ: স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করে শত শত বিঘা কৃষি জমি, বসতবাড়িসহ বেশ কিছু সরকারি স্থাপনা রক্ষার দাবিতে পদ্মা নদীর তীরবর্তী
সিরাজগঞ্জ: ‘মাইনসের বাড়ি কাম কইর্যা একসের চাইল দিচে, আরেক বাড়ি থিক্যা এল্লা তেল চাইয়্যা আনচি, আরেকজন একটা পল্যা (ঝিঙে) দিচে।
সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। তীব্র ভাঙনে নদী তীর রক্ষা বাঁধের ৭০ মিটার এলাকা ধসে গেছে।
লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ওয়াপদা খালের তীব্র স্রোতে ভাঙনের মুখে পড়েছে মসজিদ-বসতঘর, ফসলি জমিসহ বিস্তীর্ণ
ফেনী: ছোট ফেনী নদীতে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। ফেনী সীমান্তে নোয়াখালীর মুছাপুর স্লুইসগেট (রেগুলেটর) না থাকায় ভাঙনের মাত্রা বাড়ছে।
রাজবাড়ী: পদ্মা নদীর তীব্র ভাঙনে আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটছে রাজবাড়ী জেলার নদীপাড়ের বাসিন্দাদের। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে নদীর পাড়ের কয়েক
ফরিদপুর: ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রির চর ইউনিয়নের নাজির বিশ্বাসের ডাঙ্গী গ্রামের নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়া প্রায় তিন কিলোমিটার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: একদিকে ভাঙন, অন্যদিকে ১০ দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। এ নিয়ে চরম দুর্ভোগে পদ্মার চরের পাঁচ গ্রামের প্রায় দেড় হাজার
রাজবাড়ী: পদ্মা নদীর তীব্র ভাঙনে শুক্রবার (৩০ আগস্ট) দিনগত রাত থেকে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৪ নম্বর ফেরিঘাট বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে
সাতক্ষীরা: আন্তঃসীমান্ত নদী ইছামতির বিভিন্ন পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ। জানা
বরিশাল: নদীভাঙনে দিশেহারা হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ (বরিশাল-৪ আসন) উপজেলার সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। তাদের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়
বরিশাল: উত্তাল কালাবদর ও তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে দিনে দিনে ছোট হয়ে আসছে বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়ন। এরই মধ্যে
বরিশাল: ‘গাছ কয়ডা না থাকলে পোতের খয়রাতি হইয়া যাইতাম, রাস্তার পাশে নাইলে মানষের বাড়িতে ছাইছে থাহন লাগতো। ব্যাবাক তো লইয়্যা যাইতাছে
বরিশাল: ‘ভাঙতে ভাঙতে স্বামীর ভিডা তো গ্যাছে হেই বছর পাঁচেক আগে, আর এহন গেলো বাপের ভিডা। হ্যার পরো মোগো দিগ কেউ ফিইর্যা চায়না,
লালমনিরহাট: চোখের সামনে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা। ঘরবাড়ি দ্রুত সরাতে না পারলে সব কিছুই ভাসিয়ে নেবে হিংস্র তিস্তা। ঘরবাড়ি