ঢাকা, রবিবার, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আগরতলা

‘এমজিএনরেগা প্রকল্পের মাধ্যমে ড্রাগন ফল চাষ করা হবে’

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৪৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০২০
‘এমজিএনরেগা প্রকল্পের মাধ্যমে ড্রাগন ফল চাষ করা হবে’ ড্রাগন ফুল/ ছবি: বাংলানিউজ

আগরতলা (ত্রিপুরা): মহাত্মা গান্ধী রাষ্ট্রীয় গ্রামীণ রোজগার প্রকল্পের (এমজিএনরেগা) মাধ্যমে এখন থেকে ত্রিপুরা রাজ্যে ড্রাগন ফল চাষ করা হবে।  

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) ত্রিপুরা রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা গ্রাম উন্ননয়ন দপ্তরের মন্ত্রী যীষ্ঞু দেববর্মা সাংবাদিকদের একথা জানিয়েছেন।

এম জি এন রেগা প্রকল্পে আগামী দিনে ত্রিপুরা রাজ্যের কাজকর্মের পরিকল্পনা তৈরি করতে এদিন আগরতলার প্রজ্ঞা ভবনে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত।  

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব, উপমুখ্যমন্ত্রী তথা গ্রাম উন্নয়ন, অর্থ দপ্তরের মন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা, পর্যটন এবং কৃষি দপ্তরের মন্ত্রী প্রনঞ্জীত সিংহ রায়, বেশ কয়েক জন বিধায়ক, ত্রিপুরা রাজ্যের ৮টি জেলার জেলাশাসক এবং অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।

দীর্ঘ বৈঠক শেষে উপমুখ্যমন্ত্রী তথা গ্রাম উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা এ দিনের বৈঠক সম্পর্কে সংবাদ মাধ্যমকে বিস্তারিত জানান।

তিনি বলেন, আগের শুধুমাত্র এম জি এন রেগা প্রকল্পে গ্রামীণ এলাকার রাস্তাঘাট এবং পুকুর খনন করা হতো। এখন থেকে এ প্রকল্পের মাধ্যমে ড্রাগন ফলের চাষ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সঠিক সময়ে ড্রাগন ফলের চারা যাতে চাষীদের কাছে পৌঁছে যায় এই বিষয়টির নিশ্চয়তা দেবে বন দপ্তর। গ্রামীণ এলাকার কৃষক ও সাধারণ বাড়িতে ড্রাগন ফল লাগানো হবে।  এখন থেকে ড্রাগন ফলের চাষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে এই প্রকল্পে। পাশাপাশি আনারস চাষের কাজেও এম জি এন রেগার শ্রমদিবস কাজে লাগানো হবে।

যেসব পরিত্যক্ত পুকুর ও জলাশয় রয়েছে এগুলোকে গ্রামীণ রোজগার প্রকল্পের মাধ্যমে সংস্কার করা হবে এবং মাছ চাষ করা হবে। ফলে সাধারণ মানুষের আয় আরও বৃদ্ধি পাবে বলেও জানান উপমুখ্যমন্ত্রী।

বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০২০
এসসিএন/এইচএডি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।