কখনো কখনো ইতিহাসের ঘটে যাওয়া দিনগুলোতে ফিরে যাওয়া যায়। আবারও সেলিব্রেট করা যায় প্রিয় মুহূর্তগুলো।

undefined
১. অদ্রে হেপবার্ন
ক্যালিফোর্নিয়ার বেভার্লি হিলসের এক স্টোরে বিশ্বখ্যাত অভিনেত্রী অদ্রে হেপবার্ন। ১৯৫৮ সালে তোলা হয় এ ছবিটি। অদ্রের সঙ্গে রয়েছে তার পোষা হরিণ পিপ্পিন।

undefined
২. দ্য বিটলস
আইকনিক এই ছবিটি বিখ্যাত ব্যান্ডদল দ্য বিটলসের আব্বেই রোড অ্যালবামের প্রচ্ছদ ছিল। ব্যান্ড সদস্যদের রাস্তা পার হবার এক ফাঁকে তোলা ছবিটি গড়েছে ইতিহাস।

undefined
৩. তুতেনখামেনের সমাধি
মিশরের রাজা তুতেনখামেনের কবর আবিষ্কার করেন প্রত্নতত্ত্ববিদ ও ইজিপ্টোলজিস্ট হওয়ার্ড কার্টার ও তার সহযোগীরা। তারপর রাজার সমাধি অভিশপ্ত বলে গুজব রটেছিল। বলা হয়েছিল, এই সমাধিক্ষে যে প্রবেশ করবে, অতিশীঘ্র সে মারা যাবে।

undefined
৪. ব্রুস লি
বিশ্বের অন্যতম সেরা মার্শাল আর্টিস্ট ব্রুস লি ও তার এক বান্ধবীর আনন্দঘন মুহূর্ত। ব্রুস লি’র ব্যাপারে একটি মজার তথ্য অনেকেরই অজানা, তিনি নারীদের আকৃষ্ট করতে চা-চা ডান্স করতেন। কিন্তু নাচতে নাচতে এতটাই ভালো করলেন যে, ১৯৫৮ সালে হংকং চা-চা চ্যাম্পিয়নই হয়ে গেলেন!

undefined
৫. বিল ক্লিনটন ও জন এফ. কেনেডি
ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে তৎকালীন ও ভবিষ্যত প্রেসিডেন্টকে। সময়কাল ১৯৬৩। জন এফ. কেনেডির সঙ্গে দেখা করেন বয়েজ ন্যাশনের সিনেটর বিল ক্লিনটন।

undefined
৬. স্টিভস জবস ও বিল গেটস
সিলিকন ভ্যালিতে চিরচেনা বিশিষ্ট দুই মুখ। পার্সোনাল কম্পিউটারের ভবিষ্যত দুই ইশ্বর স্টিভ জবস ও বিল গেটস। ১৯৯১ সালের মধ্যে বিল গেটস কোটিপতি হন আর আমেরিকার নেক্সট ইনকর্পোরেটেডের প্রধান হন স্টিভ জবস।

undefined
৭. ভ্লাদিমির পুতিন
সর্ব বাঁয়ে মলিন মুখের ছেলেটি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

undefined
৮. রানী এলিজাবেথ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে সবার ধারণা ছিল, ভবিষ্যত রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ বুঝি দেশের সেবার পরিবর্তে রাজপ্রাসাদেই আশ্রয় নেবেন। কিন্তু দেশের সেবায় নিয়োজিত অবস্থায়, ইউনিফর্ম পরা তরুণী এলিজাবেথেরই ছবি এটি।

undefined
৯. ওসামা বিন লাদেন
ডানদিক থেকে দ্বিতীয় ছেলেটিকে চিনতে পারছেন? হালকা সবুজ সোয়েটার ও নীল প্যান্ট পরা ছেলেটিকে দেখে কি মনে হয়, সে-ই একসময় আল কায়েদার নেতা হয়ে উঠবে? হুম, এই ছেলেটিই ওসামা বিন লাদেন।

undefined
১০. এলভিস প্রিসলি
সুপারস্টার হয়ে উঠলেন এলভিস প্রিসলি, আর তখনই দেশে তার সেবাদানের প্রয়োজন পড়ল। সারা জীবনে সহযোদ্ধা হিসেবে দু’বারই কাজ করেছেন প্রিসলি। অবশ্য ১৯৬৪ সালের মধ্যে তাকে সেবাদান কর্মকাণ্ড থেকে বরখাস্ত করা হয়।

undefined
১১. আর্নেস্ট হ্যামিংওয়ে
আর্নেস্ট হ্যামিংওয়ের পাসপোর্ট। ১৯২৩ সালে ২৪ বছর বয়সী হ্যামিংওয়ে ইউরোপে অাসার সময় এ পাসপোর্টটি ব্যবহার করেন। ইউরোপে দ্য টরেন্টো স্টারের সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেন হ্যামিংওয়ে। বর্তমানে পাসপোর্টটি জন এফ. কেনেডির প্রেসিডেনশিয়াল লাইব্রেরির হ্যামিংওয়ে কালেকশনের অংশবিশেষ।

undefined
১২. কুইনি দ্য এলিফ্যান্ট
অনেক হাতিই সকার খেলতে বা ছবি অাঁকতে পারে। কিন্তু কুইনি নামের এ হাতিটি ওয়াটার স্কিইংও করতে পারত। ১৯৫০ সালের শেষ ও ১৯৬০ সালের শুরুর দিকে কুইনি জলে ভারসাম্য রাখার দক্ষতার জন্য বিশেষ জয়প্রিতা পায়।

undefined
১৩. চিলড্রেন ফর সেল
ছবি দেখে ও শিরোনাম পড়ে এদের মা-বাবা সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হওয়াই স্বাভাবিক। ১৯৪৮ সালে এই ভদ্রমহিলা ও তার স্বামীকে নিজেদের সন্তান বিক্রি করার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল। উচ্ছেদ হওয়া এই পরিবারটির কাছে সন্তানদের ভরণপোষণ করার মতো যথেষ্ট টাকা ছিল না। মজার বিষয় হলো, এ চার শিশুকে বিক্রি যদিও করা গিয়েছিল, কিন্তু দশ বছর পর প্রত্যেকেই আবার একত্রিত হয়েছিল।

undefined
১৪. জন লেননের চশমা
এই চশমাটি পরা অবস্থায় ১৯৮০ সালের ৮ ডিসেম্বর আততায়ীর গুলিতে মারা যান জন লেনন। তার স্ত্রী ইয়োকো ওনো প্রয়াত স্বামীর চশমার ছবিটি দিয়ে নিজের অ্যালবামের কভার বানান।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৮, ২০১৫
এসএমএন/টিকে