কাশ্মীর
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সাম্প্রতিক হামলার ‘জবাব দিতে’ নিজ দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে হামলার ‘সম্পূর্ণ অভিযানিক স্বাধীনতা’
কাশ্মীর ভ্রমণে গিয়ে জিপলাইনে চড়েছিলেন ঋষি ভট্ট নামে এক পর্যটক। অভিজ্ঞতার স্মৃতি ধরে রাখতে মোবাইল ফোনে ভিডিও করছিলেন তিনি। সেই
ভারতশাসিত কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে হামলার পর বিভিন্ন স্থানে ‘চিহ্নিত বাড়ি’ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী।
গত সপ্তাহে কাশ্মীর হামলার পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক ডজনেরও বেশি বিশ্বনেতার সাথে টেলিফোনে কথা বলেছেন। দেশটির
জম্মু ও কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) বরাবর টানা কয়েক রাত ধরে ভারত-পনিস্তানের সেনা মধ্যে থেমে থেমে গুলোগুলি চলে আসছে। ভারতীয়
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের বৈরিতা দীর্ঘদিনের। দুই দেশই এই ভূখণ্ড নিয়ে দুইবার যুদ্ধে জড়িয়েছে। সম্প্রতি ভারত নিয়ন্ত্রিত
পেহেলগাঁও হামলার পর পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ভারত থেকে চলে যাওয়ার যে সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা দ্রুত এগিয়ে আসছে। এতে
ঢাকা: নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়া নামক অনলাইন পোর্টালে ‘জম্মু-কাশ্মীরে হামলার পর বাংলাদেশের আইন উপদেষ্টার সঙ্গে শীর্ষ লস্কর-ই-তৈয়বা
পহেলগাঁওয়ের সন্ত্রাসী ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাকিস্তানপন্থী মন্তব্য করায় ভারতের আসাম রাজ্যে একদিনে ছয় মুসলিমসহ
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যখন নতুন করে উত্তপ্ত, তখন আবার সামনে এসেছে বহু পুরোনো একটি প্রশ্ন—ভারত কি পাকিস্তানে প্রবাহিত
জম্মু-কাশ্মিরে প্রাণঘাতী হামলার জেরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বাড়তে থাকা উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে ইরান।
কলকাতা: ভারতের রাজ্যগুলোতে থাকা পাকিস্তানিদের শনাক্ত করে দ্রুত তাদের দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করুন। এই মর্মে দেশটির প্রত্যেক
বিদ্যমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে ভারত-পাকিস্তান দুই দেশকেই ‘সর্বোচ্চ সংযম’ দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বন্দুকধারীদের গুলিতে ২৬ পর্যটকের নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে সীমান্তে ভারতীয় বাহিনীর নিরাপত্তা
কলকাতা: কাশ্মীর ইস্যুতে বিরোধীদের প্রশ্নে বৈঠকে গোয়েন্দা ব্যর্থতার কথা স্বীকার করে নিয়েছে মোদী সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল)